1. live@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন
  2. info@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন :
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৬:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ক্লিন বাংলাদেশের ব্যতিক্রমী কর্মসূচিতে মেয়রের আহ্বান: “সবুজ নগর গঠনে গাছই আমাদের ভবিষ্যৎ” জামায়াত নেতার বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশংসা করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা অযত্ন-অবহেলায় হারিয়ে যাচ্ছে নীলফামারীর ঐতিহাসিক হরিশ্চন্দ্র রাজার বাড়ি নীলফামারীতে শামসুন নাহার হত্যাকান্ডের গ্রেপ্তার প্রধান আসামি এক বছরে বিএনপির আয় ১১ কোটি টাকা: নির্বাচন কমিশনে আয়-ব্যয়ের হিসাব দিলেন রিজভী রজায়ী যুব তরিকত কমিটির ঐতিহাসিক সমাবেশ ও জশনে জুলুস ৬ রবিউল আউয়াল ৩০ আগস্ট শেখ হাসিনার উত্তরসূরি জয়, চূড়ান্ত হলো আ’লীগের নতুন নেতৃত্ব : ঘোষণা শীঘ্রই হেফাজতের নেতাদের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক বাউফলে ৩৫ জন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান 

বিএনপির মনোনয়ন: আলোচনায় শতাধিক তরুণ প্রার্থী

জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক চেয়ারম্যান সাংবাদিকঃ মোং রিদুয়ান চৌধুরী 01307869794,01783309708
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫
  • ১৩৬ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ইকরামুল হক রাজিব বিশেষ প্রতিনিধিঃ

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে- এমনটা ধরে নিয়েই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিএনপি। ইতোমধ্যে প্রার্থী বাছাইয়ে জনমত জরিপের কাজও শুরু করেছে দলটি। এসব জরিপে ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৮ সালের মনোনয়ন পাওয়া অধিকাংশ প্রার্থীর জনপ্রিয়তা ধরে রাখার চিত্র উঠে এসেছে। তবে এ সত্ত্বেও অন্তত শতাধিক আসনে অপেক্ষাকৃত তরুণ ও নতুন নেতাদের মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির ভেতরে-বাইরে আলোচনা উঠেছে। সম্ভাব্য এসব তরুণ প্রার্থীর অনেকে এলাকায় মানুষের নজর কেড়েছেন জানা গেছে। কেন্দ্র সিদ্ধান্ত দিলে নতুন মুখ হিসেবে এই তরুণদের অনেকেই আগামী নির্বাচনে জায়গা করে নিতে পারেন।

তবে এসব তরুণ বা নতুন মুখ যেসব আসনে প্রার্থী হবেন সেসব আসনে অস্বস্তি তৈরি হতে পারে দলটির সাবেক এমপিদের মধ্যে। ইতোমধ্যে সারা দেশের নির্বাচনি এলাকায় তরুণদের অনেকে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন বলে জানা গেছে।

বিভিন্ন নির্বাচনি এলাকা ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, প্রার্থী বাছাই, নির্বাচনি ইশতেহার ও নির্বাচনি জোট- এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখেই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে বিএনপি। প্রার্থী মনোনয়নে প্রাধান্য পাবে ত্যাগী, সৎ ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য নেতারা। প্রার্থী বাছাইয়ে এলাকায় জনপ্রিয়তা ও জনমত জরিপের ফলাফলকে এবার গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া থাকবে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়। কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী নেতা হলেও নির্বাচনি এলাকায় জনপ্রিয়তা না থাকলে তাকে মনোনয়ন দেবে না বিএনপি।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় খবরের কাগজকে বলেন, ‘বিএনপিতে অতীতে অনেক নতুন নতুন প্রার্থী এসেছেন; যারা এমপি ও মন্ত্রী হয়েছেন। যাকে মনোনয়ন দিলে জয়ের ব্যাপারে দল নিশ্চিত হতে পারবে তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘অনেকের ত্যাগ-তিতিক্ষা বেশি হলেও যোগ্য না-ও হতে পারেন। এমন প্রার্থীর ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে দল তাকে অন্যভাবে মূল্যায়ন করবে। তবে নির্বাচনি আসনে কে বেশি জনপ্রিয়, সেটাই দেখা হবে। যাকে দিলে আসন নিরাপদ হবে, তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে।’

‘রাজনীতিতে সেই ব্যক্তি তরুণ যতক্ষণ তার কর্মক্ষমতা রয়েছে। বয়স কোনো বিষয় নয়। কর্মক্ষম না হলে সেই তরুণের রাজনীতিতে অবদান রাখা কঠিন। পাশাপাশি ত্যাগ স্বীকার করা নেতা তরুণ হলেও তাকে বিজয়ী করে আনতে পারব কি না সেটিও বিবেচনায় নিতে হবে। এ জন্য তাকে পরবর্তী পর্যায়ের জন্য তৈরি করা হবে, প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ কোনো আসন কারও জন্য নির্ধারিত নয়। আমি কী পেলাম, আর পেলাম না এটা বড় বিষয় নয়- টিম জেতানোই বড় বিষয়’ যোগ করেন বিএনপির নীতিনির্ধারক এই নেতা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা মহানগরে একঝাঁক তরুণ নেতা নির্বাচনকে সামনে রেখে নীরবে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। এরা হলেন- ঢাকা-৪ আসনে মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন, ঢাকা-৬ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৭ আসনে যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও যুবদল দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হামিদুর রহমান হামিদ, ঢাকা-১০ আসনে বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, ঢাকা-১৫ আসনে যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ আসনে মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক ও মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, ঢাকা-১৮ আসনে মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম জাহাঙ্গীর। এ ছাড়া ঢাকা থেকে দলীয় মনোনয়ন চাইতে পারেন যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরী। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে এসব তরুণ নেতা সামনের কাতারে থেকে ভূমিকা রেখেছিলেন।

যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসান খবরের কাগজকে বলেন, ‘বিগত সময়ে দলের দুর্দিনে সঙ্গে ছিলাম, ভবিষ্যতেও আছি। মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চাই। তাই আমি জনগণের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘২০১৮ সালে মনোনয়ন পেয়েও দল ও জোটের প্রয়োজনে যখন প্রত্যাহার করতে বলেছিল তখন ছেড়ে দিয়েছিলাম। আগামী দিনেও দলের সিদ্ধান্তের সঙ্গে আছি।’

ঢাকা বিভাগঃ
ঢাকা-১ আসনে নির্বাহী কমিটির সদস্য গিয়াস আহমেদ, মানিকগঞ্জ-১ আসনে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, নরসিংদী-৩ আসনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনজুর এলাহী, নরসিংদী-৪ আসনে বিএনপির সহ-স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, নরসিংদী-৫ আসনে বিএনপির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল ও জেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল আমিন ভুঁইয়া রুহেল, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ডা. ফেরদৌস আহমেদ চৌধুরী লাকি, টাঙ্গাইল-১ আসনে নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী, টাঙ্গাইল-৩ আসনে নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. মাইনুল ইসলাম ও ওবায়দুল হক নাসির, টাঙ্গাইল-৪ আসনে কালিহাতী উপজেলার সাবেক সভাপতি শুকুর মাহমুদ, টাঙ্গাইল-৫ আসনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, টাঙ্গাইল-৬ আসনে যুবদলের সাবেক সদস্য রবিউল আওয়াল লাভলু, টাঙ্গাইল-৭ আসনে জেলা কৃষকদলের সভাপতি দিপু হায়দার খানের নাম জোরালোভাবে আলোচনায় রয়েছে।

সিলেট বিভাগঃ
সিলেটের ৫টি আসনে নতুন হেভিওয়েট প্রার্থী হিসেবে অনেকের নাম আলোচনায় রয়েছে। এদের মধ্যে সিলেট-২ আসনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, সিলেট-৩ আসনে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও তারেক রহমানের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার এমএ সালাম, সিলেট-৪ আসনে বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী ও জেলা বিএনপির ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক স্টেলিন তারিয়াং, সিলেট-৫ আসনে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আশিক উদ্দিন চৌধুরী ও ফাহিম আল চৌধুরী

রংপুর বিভাগঃ
রংপুর বিভাগে বিএনপির নতুন প্রার্থীদের তৎপরতা অনেক বেশি। মনোয়নয়ন দৌড়ে জোরালো আলোচনায় রয়েছেন রংপুর-১ আসনে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ওয়াহেদুজ্জামান মাবু ও তার ছেলে জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শরীফ নেওয়াজ জোহা, রংপুর-২ আসনে রংপুর মহানগরের সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডন ও বদরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট গোলাম রসুল বকুল, রংপুর-৩ আসনে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামু ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু, রংপুর-৪ আসনে পীরগাছা উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আফসার আলী, রংপুর-৫ আসনে বিএনপি নেতা ডা. জহিরুল ইসলাম ও মিঠাপুকুর উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব নিক্সন পাইকার। ইতোমধ্যে এসব প্রার্থী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছেন।

এই বিভাগের ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভাই মির্জা ফয়সাল আমিন, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে রানীশংকৈল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ নূর আলিফ, দিনাজপুর-১ আসনে বীরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু, দিনাজপুর-২ আসনে বিরল উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ কালু ও জেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল আজিজ, দিনাজপুর-৫ আসনে তারেক রহমানের ব্যক্তিগত আইনজীবী ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান, দিনাজপুর-৬ আসনে স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, নীলফামারী-৪ আসনে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বেবী নাজনীন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে ড্যাব নেতা ডা. মো. ইউনুছ আলী, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মমতাজ বেগম লিপি, গাইবান্ধা-১ আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি অধ্যাপক ডা. জিয়াউল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আসনে সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন নবী টিটুল, গাইবান্ধা-৩ আসনে উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম রফিক, গাইবান্ধা-৪ আসনে গোবিন্দগঞ্জ থানা বিএনপির আহ্বায়ক ফারুক আহমেদ, গাইবান্ধা-৫ জেলা বিএনপির উপদেষ্টা নাজেমুল ইসলাম প্রধান নয়ন এবং পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমিরের নাম আলোচনায় রয়েছে। সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের ছেলে নওশাদ জমিরের মনোনয়ন অনেকটাই নিশ্চিত বলে জানা গেছে।

ফরিদপুর বিভাগঃ
ফরিদপুর-৪ আসনে কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ফরিদপুর-৩ আসনে মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, যুবদলের সাবেক সহসভাপতি মাহবুবুল হাসান পিংকু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেছ আলী, মাদারীপুর-১ আসনে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইয়াজ্জেম হোসেন রোমান, মাদারীপুর-২ আসনে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক, মাদারীপুর-৩ আসনে বিএনপির গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, গোপালগঞ্জ-২ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসভাপতি সরদার মো. নুরুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-৩ আসন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীর নাম আলোচনায় রয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর আরও বলেন, কখনো কখনো কৌশলগত কারণে একটা জেলায় ভালো প্রার্থী দিতে হয়। এর প্রভাব চারিদিকে পড়ে। বিগত সময় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় চট্টগ্রামের আসনগুলো আমাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যদি আগামীতে তিন জায়গা থেকে দাঁড়ান তাহলে এই তিন আসনের সঙ্গে আরও ১২টি আসন চলে আসবে। কারণ জনগণ ভোট দেওয়ার আগে পাশের আসনের অবস্থান বিবেচনা করেন।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট