1. live@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন
  2. info@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন :
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বেলকুচিতে ভোট কেন্দ্র ভিত্তিক ছাত্রদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত – নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমেই ছাত্র সমাজকে আগামীর বাংলাদেশ বির্নিমানে কাংখিত ভূমিকা রাখতে হবে। – এমপি পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ আলী আলম.- ধর্মপাশায় কৃষি ও আবহাওয়া তথ্য সেবায় প্রান্তিক কৃষকদের সাথে সমন্বয় সভা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এক কোটি বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছেন আনিসুল হক ধানের শীষে ভোট চেয়ে শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল করিম লাকির নেতৃত্বে লিফলেট বিতরণ রামপালে রেলওয়ে স্টেশন চালুর দাবিতে এলাকাবাসীর স্বারকলিপি প্রদান বেলকুচিতে দেলুয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বিদ্যুৎপৃষ্ঠে নিহত ১ জন আহত ১জন – “দি ইউনিভার্সিটি অফ কুমিল্লার সনদ দিয়ে এমপিও বেতন করতে কোন সমস্যা বাধা নেই, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমতি অনুমোদন প্রাপ্ত, সরকারি ভাবে শিক্ষক, প্রভাষক, গ্ৰন্থাগারিক নিয়োগ প্রাপ্তদের তাদের বেতন ও এমপিও পেতে কোন বাধা নেই। ধর্মপাশা উপজেলা নবগঠিত প্রেসক্লাবের দুই বছর মেয়াদি কমিটি গঠিত জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বেলকুচি উপজেলায় আলোচনা ও নির্বাচনী প্রচারনা সভা অনুষ্ঠিত-

রঙিন স্বপ্নের গ্রাম সফলতার খুজে সেই সাদা মাটা মানুষ টির গল্প

জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক চেয়ারম্যান সাংবাদিক মোঃ রিদুয়ান চৌধুরী 01307869794,01783309708
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

 

বিশেষ প্রতিনিধি আহমদ রেজা চট্টগ্রাম

একটা ছোট্ট গ্রাম ছিল নদীর তীরে। গ্রামটার নাম মেহেরপুর পুড়ন্তপুর গ্রাম । চারদিক সবুজ ধানের ক্ষেত, কাকের ডাক আর ভোরের কুয়াশা—সব মিলিয়ে যেন ছবির মত শান্ত পরিবেশ।

এই গ্রামে থাকত রাজন নামের এক যুবক। সে ছিল গ্রামের সবচেয়ে হাসিখুশি মানুষ। ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে খেলা করা, নদীর ধারে বসে গান গাওয়া, আর বন্ধুদের সাথে মজা—এটাই ছিল তার প্রতিদিনের অভ্যাস। কিন্তু রাজনের মনে ছিল এক গোপন স্বপ্ন—গ্রামটাকে সবাই যেন চিনে, ভালোবাসে, আর গ্রামের মানুষ যেন সুখে-শান্তিতে থাকে।

একদিন গ্রামের মেলায় বড় আয়োজন হল। সবাই নিজেদের হাতের তৈরি জিনিসপত্র নিয়ে এল। রাজন সিদ্ধান্ত নিল, সে একটা ছোট প্রদর্শনী করবে—যেখানে থাকবে গ্রামবাসীর তৈরি কাপড়, হাঁড়ি-পাতিল, বাঁশের জিনিস আর রঙিন ছবি। তার বার্মিজ কাপড়ও ছিল সবার নজর কাড়ার মতো সুন্দর।

মেলার দিন ভিড় লেগে গেল। দূর দূর থেকে মানুষ এল দেখতে। রাজনের স্টলটা হয়ে উঠল মেলার সবচেয়ে জমজমাট জায়গা। সবাই শুধু কাপড় কিনল না, গ্রামটার সৌন্দর্যের প্রেমেও পড়ে গেল।

ধীরে ধীরে মেহেরপুর পুড়ন্তপুর গ্রামটা বিখ্যাত হয়ে উঠল। পর্যটক আসতে লাগল, নতুন দোকান খুলল, মানুষ কাজ পেল। রাজনের স্বপ্ন ধীরে ধীরে সত্যি হয়ে গেল।

সন্ধ্যায় নদীর ধারে বসে রাজন হেসে বলল,
“যে স্বপ্ন নিজের জন্য না, সবার জন্য হয়—সেই স্বপ্নই সত্যি হয়।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট