মোঃ শহিদুল ইসলাম খান সিরাজগঞ্জঃ
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে
সিরাজগঞ্জ-০৫ (বেলকুচি, চৌহালী, এনায়েতপুর) আসনে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর, পীর সাহেব চরমোনাই মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মুফতী হাজী শেখ মুহাম্মাদ নুরুন নাবী ।
সংক্ষিপ্ত পরিচয় :
মুফতী হাজী শেখ মুহাম্মাদ নুরুন নাবী। বেলকুচি পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের গাড়ামাসী গ্রামে তাঁর জন্ম।, তিনি রওশন আলী ও নুরুন নাহার এর সন্তান।
শিক্ষাজীবন :
হিফজ, দাওরা, ইফতা, কামিল (হাদিস) বি.এস.এস (অনার্স), এম.এস.এস. (মাস্টার্স), রাষ্ট্রবিজ্ঞান।
রাজনৈতিক জীবন :
বর্তমানে তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
এছাড়াও তিনি
সাবেক সভাপতি ও সেক্রেটারি, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, ঢাকা মহানগর পূর্ব,
সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ,
সাবেক জয়েন্ট সেক্রেটারী জেনারেল,ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ,
সাবেক কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ,
সাবেক ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ।
জননেতা মুফতী হাজী শেখ মুহাম্মাদ নুরুন নাবী ফ্যাসিবাদী শাসনামলে অন্যায়, অত্যাচার, গুম ও খুনের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী সরকারের হাতে একাধিকবার কারাবরণ ও রিমান্ডে নির্যাতিত হয়েছেন। ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিনি ছাত্র-জনতার সংগঠক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
পেশাজীবন :
চেয়ারম্যান, আল-ফাত্তাহ গ্রুপ,
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, গন্ধরাজ আবাসন লি.
সিইও, এ এফ কনজুমার প্রোডাক্ট
স্বত্ত্বাধিকারী, এ এফ কেমিক্যাল পার্ক ।
সামাজিক অ্যাকটিভিটিস :
চেয়ারম্যান,শের-ই-বাংলা মডেল কলেজ,
চেয়ারম্যান,বাড্ডা রেসিডেন্সিয়াল হাই-স্কুল,
সাবেক পরিচালক,কমিটমেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং,
চেয়ারম্যান,আল ফাত্তাহ ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশন
ফাউন্ডার,বন্ধন ব্লাড ব্যাংক ।
বিদেশ ভ্রমণ :
বিভিন্ন সভা-সেমিনার ও ব্যবসায়ী কাজে তিনি সৌদি আরব, কাতার, ইন্ডিয়া ও চীন ভ্রমন করেছেন।
============================
বেলকুচি-চৌহালী-এনায়েতপুর আসনের গরিব, দুঃখি, মেহনতী, খেটে খাওয়া ও সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি জননেতা মুফতী হাজী শেখ মুহাম্মাদ নুরুন নাবী ভাইয়ের অঙ্গীকার
১. ন্যায় ও সাম্য প্রতিষ্ঠা-
সব নাগরিকের জন্য ন্যায্যতা, সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করা।
২. মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা-
স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং শিক্ষক সংকট দূর করা।
৩. উন্নত চিকিৎসা সেবা-
হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে আধুনিক ও সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করা।
৪. অবকাঠামো উন্নয়ন-
রাস্তা, সেতু, কালভার্ট, বিদ্যুৎ, পানি, ড্রেনেজ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত ও আধুনিক করা।
৫. অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান -
স্থানীয় শিল্প, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও নবীন উদ্যোক্তাদের সহায়তা ও সুযোগ সৃষ্টি করা।
৬. অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ -
মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি নির্মূল এবং নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।
৭. কৃষকবান্ধব উদ্যোগ -
কৃষকদের জন্য ভর্তুকি ভিত্তিক সার, বীজ, কীটনাশক ও আধুনিক যন্ত্রপাতি বিতরণে স্বচ্ছতা বজায় রাখা।
৮. নদী ভাঙন প্রতিরোধ -
যমুনা নদীর ভাঙনরোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
৯. তাঁত শিল্পের পুনর্জাগরণ -
তাঁত শিল্পকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত করতে সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা।
১০. শিল্প গ্যাস সংযোগ -
স্থানীয় শিল্প বিকাশে শিল্প গ্যাস সংযোগ স্থাপনে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করা।
১১. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা -
বন্যা-খরায় ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত ত্রাণ ও পুনর্বাসনের নিশ্চয়তা দেওয়া।
১২. যুব ও সংস্কৃতি উন্নয়ন
খেলার মাঠ, লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান করা এবং নতুন প্রজন্মের মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করা।
১৩. সামাজিক সুরক্ষা ও সহানুভূতি -
অসহায়, গরিব, মেধাবী, এতিম, প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের মর্যাদা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা।