1. live@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন
  2. info@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন :
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মানুষের কাছে ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ হাবিব ভাই গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতুর নাম কর‌নের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। যশোরের শার্শায় ইয়াবাসহ যুবক আটক ফকিরহাট সদর ইউনিয়ন সচিবের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ বেলকুচি দেলুয়া খেয়াঘাটের ইজারাদারের টাকা পরিশোধ করলেন আমিরুল ইসলাম খান আলিম – চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা মোকাবেলায় মাঠে মেয়র: “সমন্বিত উদ্যোগ ও সচেতনতাই হবে স্থায়ী সমাধানের পথ” ঢাকা থেকে জঙ্গিবিমান ঘাঁটি সরানোর পরিকল্পনা নেই: বিমানবাহিনী বাউফলে তেঁতুলিয়ায় ট্রলার থেকে ছিটকে পড়ে নিখোঁজ সেই ইমরান’র মরদেহ উদ্ধার সমাজহিতৈষী পল্লী চিকিৎসক গৌরাঙ্গ বিজয় শীল এর পরলোক গমন: বিভিন্ন মহলের শোক আমতলীতে পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশন স্কিম, এসইডিপি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানঃ-

ব্যাটারিচালিত রিকশা খালে : নিখোঁজ শিশু উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১০৩ বার পড়া হয়েছে
ব্যাটারিচালিত রিকশা খালে : নিখোঁজ শিশু উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে : চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানাধীন কাপাসগোলা এলাকায় বেপরোয়া গতির কারণে ব্যাটারিচালিত একটি রিকশা খালে পড়ে যায়। রিকশাটিতে আরোহী ছিলেন দুই নারী ও ছয় মাস বয়সী একটি শিশু। ঘটনাস্থলে মা ও দাদিকে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করা গেলেও শিশুটি এখনো নিখোঁজ রয়েছে। দেখা যায়, শিশু সেহরিশকে কোলে নিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন তার মা সালমা বেগম। সঙ্গে ছিলেন দাদি। রাত সাড়ে ৮টার দিকে নবাব হোটেলের পাশের গলিতে বৃষ্টির পানিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রিকশাটি উল্টে ‘হিজড়া খালে’ পড়ে যায়। স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে মা ও দাদিকে উদ্ধার করলেও শিশুটিকে উদ্ধার করতে পারেনি। রাত ১২টা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কর্মীরা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে যান। নিখোঁজ শিশু সেহরিশ, আসাদগঞ্জ শুঁটকি পট্টি এলাকার মো. শহিদ ও সালমা বেগম দম্পতির কন্যা। জানা যায়, শুক্রবার রাত সোয়া ৮টার দিকে শিশু সেহরিশের মা ও দাদি তাকে নিয়ে কাপাসগোলায় ফুফুর বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। নবাব হোটেলের গলিতে পানি জমে থাকায় তারা সিএনজি থেকে নেমে একটি ব্যাটারিচালিত রিকশায় উঠলে সেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে যায়। রাত সোয়া ১০টার দিকে চসিকের স্ক্যাভেটারের সহায়তায় রিকশাটি খাল থেকে তোলা হলেও শিশুটির কোন সন্ধান মেলেনি। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “বেপরোয়া গতির কারণেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। সিটি করপোরেশনের কর্মীরা ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন।” এদিকে, চট্টগ্রাম নগরীসহ আশপাশের এলাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় বৃষ্টিপাত হয়। প্রথমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হলেও পরে তা হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে রূপ নেয়। চট্টগ্রাম পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কর্মকর্তা মো. ইসমাইল ভূঁইয়া জানান, “পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামসহ আশপাশের এলাকায় দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বাতাসের গতি হতে পারে ১৫–২০ কিমি, যা বৃদ্ধি পেয়ে ২৫–৩৫ কিমি বা তারও বেশি হতে পারে।” তিনি আরও জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের জন্য আপাতত কোনো সতর্ক সংকেত নেই, তবে নৌবন্দরগুলোর জন্য ১ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি রয়েছে। এদিকে এঘটনার দায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের রয়েছে বলে নগরের অনেক বাসিন্দা জানান। এর দায় এড়াতে পারে না সিটি করপোরেশন অনেকে মন্তব্য করেন। অতীতে এরকম বহু ঘটনা ঘটেছে, কোন ঘটনার দায় সিটি করপোরেশন নেয়নি।

 

 

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :
চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানাধীন কাপাসগোলা এলাকায় বেপরোয়া গতির কারণে ব্যাটারিচালিত একটি রিকশা খালে পড়ে যায়। রিকশাটিতে আরোহী ছিলেন দুই নারী ও ছয় মাস বয়সী একটি শিশু। ঘটনাস্থলে মা ও দাদিকে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করা গেলেও শিশুটি এখনো নিখোঁজ রয়েছে।
দেখা যায়, শিশু সেহরিশকে কোলে নিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন তার মা সালমা বেগম। সঙ্গে ছিলেন দাদি। রাত সাড়ে ৮টার দিকে নবাব হোটেলের পাশের গলিতে বৃষ্টির পানিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রিকশাটি উল্টে ‘হিজড়া খালে’ পড়ে যায়।
স্থানীয়রা তাৎক্ষণিকভাবে মা ও দাদিকে উদ্ধার করলেও শিশুটিকে উদ্ধার করতে পারেনি। রাত ১২টা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কর্মীরা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে যান।
নিখোঁজ শিশু সেহরিশ, আসাদগঞ্জ শুঁটকি পট্টি এলাকার মো. শহিদ ও সালমা বেগম দম্পতির কন্যা।
জানা যায়, শুক্রবার রাত সোয়া ৮টার দিকে শিশু সেহরিশের মা ও দাদি তাকে নিয়ে কাপাসগোলায় ফুফুর বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। নবাব হোটেলের গলিতে পানি জমে থাকায় তারা সিএনজি থেকে নেমে একটি ব্যাটারিচালিত রিকশায় উঠলে সেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে যায়।
রাত সোয়া ১০টার দিকে চসিকের স্ক্যাভেটারের সহায়তায় রিকশাটি খাল থেকে তোলা হলেও শিশুটির কোন সন্ধান মেলেনি।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “বেপরোয়া গতির কারণেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। সিটি করপোরেশনের কর্মীরা ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন।”
এদিকে, চট্টগ্রাম নগরীসহ আশপাশের এলাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় বৃষ্টিপাত হয়। প্রথমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হলেও পরে তা হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে রূপ নেয়।
চট্টগ্রাম পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কর্মকর্তা মো. ইসমাইল ভূঁইয়া জানান, “পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামসহ আশপাশের এলাকায় দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বাতাসের গতি হতে পারে ১৫–২০ কিমি, যা বৃদ্ধি পেয়ে ২৫–৩৫ কিমি বা তারও বেশি হতে পারে।”
তিনি আরও জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের জন্য আপাতত কোনো সতর্ক সংকেত নেই, তবে নৌবন্দরগুলোর জন্য ১ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি রয়েছে।
এদিকে এঘটনার দায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের রয়েছে বলে নগরের অনেক বাসিন্দা জানান। এর দায় এড়াতে পারে না সিটি করপোরেশন অনেকে মন্তব্য করেন। অতীতে এরকম বহু ঘটনা ঘটেছে, কোন ঘটনার দায় সিটি করপোরেশন নেয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট