1. live@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন
  2. info@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন :
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১১:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নকলায় ভ্রাম্যমান আদালতে ৩ বেকারির মালিককে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা বেলকুচিতে ভোট কেন্দ্র ভিত্তিক ছাত্রদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত – নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমেই ছাত্র সমাজকে আগামীর বাংলাদেশ বির্নিমানে কাংখিত ভূমিকা রাখতে হবে। – এমপি পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ আলী আলম.- ধর্মপাশায় কৃষি ও আবহাওয়া তথ্য সেবায় প্রান্তিক কৃষকদের সাথে সমন্বয় সভা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এক কোটি বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছেন আনিসুল হক ধানের শীষে ভোট চেয়ে শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল করিম লাকির নেতৃত্বে লিফলেট বিতরণ রামপালে রেলওয়ে স্টেশন চালুর দাবিতে এলাকাবাসীর স্বারকলিপি প্রদান বেলকুচিতে দেলুয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বিদ্যুৎপৃষ্ঠে নিহত ১ জন আহত ১জন – “দি ইউনিভার্সিটি অফ কুমিল্লার সনদ দিয়ে এমপিও বেতন করতে কোন সমস্যা বাধা নেই, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমতি অনুমোদন প্রাপ্ত, সরকারি ভাবে শিক্ষক, প্রভাষক, গ্ৰন্থাগারিক নিয়োগ প্রাপ্তদের তাদের বেতন ও এমপিও পেতে কোন বাধা নেই। ধর্মপাশা উপজেলা নবগঠিত প্রেসক্লাবের দুই বছর মেয়াদি কমিটি গঠিত

ব্যক্তিগত আক্রোশ ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি পটিয়াসহ চট্টগ্রামের হাজার হাজার ব্যাংকার

জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক চেয়ারম্যান সাংবাদিকঃ মোং রিদুয়ান চৌধুরী 01307869794,01783309708
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫
  • ২১৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ

গত বছরের ৫ই আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে বা ঘোষণা ছাড়াই একের পর এক ইসলামি ঘরানার ব্যাংকগুলোতে চলছে কর্মীছাটাই।ইসলামিক ঘরানার শরিয়াভিত্তিক এই ব্যাংকগুলা মূলত শেখ হাসিনা সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় চট্টগ্রাম ভিত্তিক শিল্প গ্রুপ এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল। অভিযোগ আছে এস আলম ও তার লোকজন ব্যাংকগুলাতে চট্টগ্রামের পটিয়া ও তার আশেপাশের উপজেলা গুলোর লোকজন কে নিয়োগ দিয়েছিলো।এবং এইসব লোকজন এতদিন যাবত বাংলাদেশের বিভিন্ন শাখায় সফলতার সহিত কাজ করে আসছিলেন।

কিন্তু গত বছর শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন ব্যাংকে প্রশাসক নিয়োগ দেয় অন্তবর্তীকালীন ড.ইউনুস সরকার। এর পর থেকেই সর্বপ্রথম ইসলামি ব্যাংকে একদল লোক ডুকে ঘোষণা দেন ২০১৭ সাল থেকে এস আলমের নিয়োগ দেওয়া সকল কর্মীকে চাকরিচ্যুত করা হবে।

এরপরই ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগপ্রাপ্ত, যাদের ২৪ সালের সেপ্টেম্বরে জয়েনিং করার কথা ছিল তাদের নিয়োগ বাতিল করা হয়। সেই থেকে শুরু একে একে ধাপে ধাপে কর্মীদের চাকরিচ্যুত করতে থাকেন

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক। চাকরিচ্যুত কর্মীরা ঢাকায় ও চট্টগ্রামে প্রেসক্লাবের সামনে বিভিন্ন সভা সেমিনার মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করতে থাকেন।

গত কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর তার একটা সাক্ষাৎকারে এই আলম ও পটিয়ার ব্যাংকার দের কে নিয়ে নেতিবাচক বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি পটিয়ার ব্যাংকারদের অযোগ্য বলে ঘোষণা দেন। এবং আমরা যখনই দেখি আমাদের গভর্নর মহোদয় এস আলম কে নিয়ে একের পর এক হিংসাত্মক বক্তব্য দিয়া আসছিলেন

চাকরি হারানো ব্যাংক কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারা চাকরি হারিয়ে এখন পরিবার নিয়ে হতাশাগ্রস্ত ভাবে জীবন যাপন করছেন।অনেকের ৩০ বছর পার হয়ে যাওয়ার কারণে নতুন করে চাকরিতে আবেদন করতে পারছেন না, অনেকের বিয়ে ভেঙ্গে গেছে চাকুরী চলে যাওয়ার কারণে, কেউ কেউ তাদের সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে চোখের জল ফেলছেন অবিরত। তাদের সবার ভাষ্য তারা ব্যক্তিগত আক্রোশ ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। এই প্রতিহিংসা শেষ কবে তা দেখার অপেক্ষায় পুরো বাংলাদেশ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট