1. live@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন
  2. info@www.dainikbangladeshpratidin.online : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন :
রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জিনাইগাতীতে ইসমাইলের পরিবারের খোঁজখবর নিলেন সাবেক সফল চেয়ারম্যান বাদশা বেলকুচি সরকারি কলেজে নবীনবরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বেলকুচি ১ নং সদর ইউনিয়ন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত- বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক), পাবলিক হেলথ বিভাগ (জিইউবি), পজিটিভ প্লাস ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে ফ্রি হেলথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত। ১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল কৃষিবিদ শামিম শ্রীপুরে বিধবা নারীর ৯ মাস ধরে চলাচলের রাস্তা অবরুদ্ধ গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি সদস্য জহুরুল ইসলামের রহস্য জনক ম*’ত্যু শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে নিখোঁজ আরো এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার চট্টগ্রামে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার! শ্রীবরদী ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন লেবানুস চেয়ারম্যান ও জীবন সেক্রেটারি

পটুয়াখালী জেলায় ৪ স্কুলের সবাই ফেল, জেলায় গড়ে পাসের হার ৫৫.৭২ শতাংশ

জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক চেয়ারম্যান সাংবাদিকঃ মোং রিদুয়ান চৌধুরী 01307869794,01783309708
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫
  • ১৬২ বার পড়া হয়েছে

 

এম জাফরান হারুন:: ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় পটুয়াখালী জেলার চারটি স্কুলের এক শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। এসব বিদ্যালয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ১২ জন শিক্ষার্থীর সবাই ফেল করেছে।

জানা যায়, পটুয়াখালী সদর উপজেলার মিয়াবাড়ি মডেল হাই স্কুল থেকে ১ জন, মির্জাগঞ্জ কিসমতপুর গার্লস স্কুল থেকে ২ জন, দশমিনার পূর্ব আলীপুর হাই স্কুল থেকে ৮ জন এবং দুমকি জলিশা গার্লস স্কুল থেকে ১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু তাদের কেউই উত্তীর্ণ হতে পারেনি। ফলে পাসের হার দাঁড়িয়েছে শতভাগ শূন্যতে।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বরিশাল শিক্ষা বোর্ড প্রকাশিত এসএসসি ফলাফলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

এবার পটুয়াখালী জেলায় গড় পাসের হার ৫৫.৭২ শতাংশ, যা বরিশাল বোর্ডের সামগ্রিক গড় ৫৫.১৮ শতাংশের চেয়ে কিছুটা বেশি। তবে চারটি বিদ্যালয়ের এমন করুণ ফলাফল এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো সামগ্রিক মানকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

সরকারি বেতন ভাতা নিয়ে কমসংখ্যক শিক্ষার্থীও পাস না করায় জেলায় হাস্যরসে পরিণত হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। ওইসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক যারা রয়েছেন, তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ করে রেখেছেন। তাই তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

শিক্ষা অফিস সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক অবস্থা, পাঠদানের পরিবেশ ও শিক্ষকদের দায়বদ্ধতা খতিয়ে দেখা হবে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোনো প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মু. মুজিবুর রহমান বলেন, নীতিমালা অনুযায়ী বোর্ড এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেবে, আমরা সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবো বলে প্রতিবেদককে জানান। (১০/০৭/২০২৫)

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট