রাজশাহী তানোর প্রতিনিধি: গোলাম রাব্বানী (সফল)
পানিতে ডুবে মৃত্যু প্রতিরোধ ও সচেনতা প্রতিবছর ২৫ শে জুলাই পালিত হয় বিশ্ব পানিতে ডুবে। মৃত্যু প্রতিরোধ দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য আপনার গল্প একটি জীবন বাঁচতে পারে।
বাংলাদেশের প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ জন শিশু এবং ১৪ হাজার থেকেই ১৭ হাজার পানিতে ডুবে মারা যায়। শিশুদের পানিতে ডুবে মৃত্যু প্রতিরোধ ওয়াল ভিশন বাংলাদেশ।
সামগ্রিক শিশু সুরক্ষা ও কর্মসূচি আওতায় সাঁতার শেখানোর জন্য সচেতন মূলক সবার মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ করে থাকে।
পানিতে ডুবে শিশুদের মৃত্যু প্রতিরোধ আমাদের করণীয় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা সাঁতার প্রশিক্ষণের আয়োজন করা। শিশুদেরকে কখনোই পানির কাছাকাছি যেতে না দেওয়া এবং অবিরাম নজরদারি রাখা।
বালতি বড় গামলা বা অন্যান্য পানির পাত্র সবসময় শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। এবং এ বিষয়ে পরিবারগুলোকে সচেতন করা। কমিউনিটিতে পরীক্ষিত পুকুর বা কুয়া বা অন্যান্য জলাশয় শনাক্ত করে স্থায়ী বা অস্থায়ী বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখার জন্য স্থানীয়দের উৎসাহিত করার এবং প্রয়োজনীয়তা ও সহযোগিতা প্রদান করা।
স্কুল এবং কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ স্থানে লাইফ জ্যাকেট রিং বয় বা বাসের লাঠির মত প্রাথমিক উদ্ধার সাম্রাজ্য রাখার ব্যবস্থা করা এর ব্যবস্থাপনা করা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া। মসজিদ ইমাম মন্দির পুরোহিত এবং স্থায়ী গণ্যমান্য ব্যক্তিরা পানিতে ডুবে যাওয়া
রোধে সচেতন মূলক বার্তা প্রচার করা স্থায়ী স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে একটি দ্রুত কার্যকারী দল গঠন করা। যারা জরুরী পরিস্থিতিতে প্রাথমিক উদ্ধার ও সিপি সিপি আর দিতে সক্ষম হবে।
পানিতে ডুবে যাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে মানবিক স্বাস্থ্যসহতা ও কাউন্সিলিং প্রদান করা।
পানিতে ডুবে যাওয়া প্রতিরোধ ও কার্যকরীতা জাতীয় নীতিমালা পরানের সরকারের প্রয়োজনীয় তথ্য ও সুপারিশ প্রদান করা এটাই ওয়াল্ড ভিশনের কার্যবিধি।